বুধবার, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৪
শিরোনামঃ
||‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ ১০০ কোটি টাকা দিল সরকার||ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী||চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি দেখতে পাকিস্তানে আইসিসির দল||ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু||খাদ্য সংকট বাড়ছে, মানুষকে হাতির মাংস খাওয়াবে সরকার||তারেক রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর ছবিটি কাল হয়ে দাঁড়ায়: ওমর সানী||আন্দোলনরত চিকিৎসকদের দাবি মেনে নিলেন মমতা||আ.লীগ দেশকে পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল : তারেক রহমান||পুলিশের ১৮৭ সদস্য এখনও কর্মস্থলে অনুপস্থিত||ভয়ে আত্মগোপনে আছি : মনিরুল ইসলাম||যে কারণে অনেক খুঁতখুঁতে পূজা চেরী||আখাউড়া স্থলবন্দরে কমেছে রপ্তানি বাণিজ্য||৯ দিনে চীন থেকে পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রামে||গাজীপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে ৯৫ ভাগ পোশাক কারখানা||আস্থার সংকটে ব্যবসায়ীরা, এলসি কমেছে ৪৪ শতাংশ মূলধনী যন্ত্রের
Homeরাজনীতিআইনজীবী কাজল-খুরশিদকে গ্রেফতার

আইনজীবী কাজল-খুরশিদকে গ্রেফতার

অবিলম্বে দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল ও খুরশিদ  আলম খান দুর্বৃত্ত চক্রকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান।

তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার আজকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থার জন্য দায়ী পিপি মোশাররফ হোসেন কাজল ও দুদকের আওয়ামী লীগের দালাল প্রধান আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। এই সাবেক ছাত্রলীগের ক্যাডার ফ্যাসিস্ট হাসিনার নির্দেশে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে দেশনেত্রীকে বছর পর বছর কারাগারের স্যাঁতস্যাঁতে অন্ধকার প্রকোষ্টে বিনা চিকিৎসায় আবদ্ধ রেখেছিলেন।
রিজভী অভিযোগ করে বলেন, কাজল-খুরশিদ দুর্বৃত্ত চক্র তারেক রহমানকেও মিথ্যা মামলায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে ফরমায়েশি সাজা দিয়েছে। এই দূর্বৃত্ত চক্র বিএনপিসহ বিরোধী দল মতের বহু মানুষের জীবন তছনছ করে দিয়েছে। দুদকের মত একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে হাসিনা কাজল-খুরশিদ গংয়ের মতো ছাত্রলীগের ক্যাডার দিয়ে সম্পূর্ণভাবে লীগের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিলেন। মোশাররফ হোসেন কাজল ছিলেন ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত মিরপুর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।

রিজভী বলেন, অন্তবর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের যে পরিকল্পনা নিয়েছে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গেলে গণতান্ত্রিক  রাজনৈতিক শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। রাষ্ট্রের বিবর্তনে আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র রাজনৈতিক সংগ্রাম বা বিপ্লবেরই ফলশ্রুতি। কোনভাবেই বি-রাজনীতি করণের আভাস যেন ফুটে না ওঠে। আমরা এখনো গভীর উদ্বেগের সাথে অবলোকন করছি যে, দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক ফ্যাসিবাদের আমলেরই সাজানো দুদকেরই কার্যক্রম চলছে। নির্বাচন কমিশন সেই লীগ কমিশন যারা শেখ হাসিনার অবৈধ ভোটকে ন্যায্যতা দান করেছে, ভোটারবিহীন ভোটকে অংশগ্রহণমূলক করেছে। হাসিনার প্রেতাত্বারাই বহাল তবিয়তে চেয়ারে বসে আছে। এই সব প্রতিষ্ঠান স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও শেখ হাসিনা এগুলোকে কব্জায় নিয়ে গণতান্ত্রিক শক্তির বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে।

তিনি বলেন, দুদককে দায়িত্বই দেওয়া হয়েছিল বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, দেশনায়ক তারেক রহমান, উনার সহধর্মিনী ডা. জোবাইদা রহমানসহ বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে খড়গ চালিয়ে যাওয়ার জন্য। ওয়ান ইলেভেন থেকে এই  দুদকে বিএনপির ওপর নির্দয় নিপীড়নের যন্ত্র হিসাবে সরকারি কৌঁসুলি মোশাররফ হোসেন কাজল, খুরশিদ আলম খানসহ আইনাঙ্গনের মাফিয়াদের লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই মাফিয়ারা এখনও আদালত প্রাঙ্গনে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

Stay Connected
16,985FansLike
2,458FollowersFollow
61,453SubscribersSubscribe
সর্বশেষ খবর
আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here