শুক্রবার, অক্টোবর ৪, ২০২৪
শিরোনামঃ
||আধিপত্য বিস্তারে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, দেশী অস্ত্রসহ সেনাবাহিনীর হাতে আটক-৪||বড়াইগ্রামে সাংবাদিকদের সাথে হাট-বাজার কমিটির মত বিনিময় সভা||শৈলকুপায় বিকাশের এজেন্টকে কুপিয়ে আহত, ২ লক্ষ টাকা ছিনতাই||নাইজেরিয়ায় যাত্রীবাহী নৌকা ডুবে নিখোঁজ অন্তত ১০০||ফেসিয়াল নার্ভ ডিসঅর্ডারে ভুগছেন সালমান||বেতন কমছে সাকিব আল হাসানের||সাবেক এমপি দবিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার||বেনাপোল দিয়ে ২৭৬ টন ইলিশ গেল ভারতে||বৈরী আবহাওয়া : ৬ রুটে নৌ-চলাচল বন্ধ ঘোষণা||রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের দাবি হাসনাত আবদুল্লাহর||নড়াইলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ৩ ব্যবসায়ীকে ৭ হাজার ৭শত টাকা জরিমানা||বিপিএলে শাকিব খানের দল ‘ঢাকা ক্যাপিটালস’||ম্যারাডোনার দেহাবশেষ স্থানান্তরে আর বাধা রইল না||লেবাননের বাংলাদেশিদের জরুরি বার্তা দূতাবাসের||মাহমুদুর রহমান কেন কারাগারে, জানালেন আসিফ নজরুল
Homeলাইফষ্টাইলচোখের ‘সাইড ভিশন’ নষ্ট, কোন রোগের লক্ষণ?

চোখের ‘সাইড ভিশন’ নষ্ট, কোন রোগের লক্ষণ?

ডেস্ক রিপোর্ট

ড্রাই আইজ, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, জ্বালা করা কিংবা অনবরত চোখ থেকে পানি পড়া- এই সব উপসর্গ দেখলে না হয় সতর্ক থাকা যায়। কিন্তু কোনো রকম লক্ষণ ছাড়াই চোখে হানা দেয় গ্লকোমা। চিকিৎসকেরা বলছেন, সঠিক সময়ে এই রোগ ধরা না পড়লে দৃষ্টিশক্তি একেবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। অনেকেই মনে করেন, অত্যধিক মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে চোখ রাখলে এই ধরনের সমস্যা বৃদ্ধি পায়। তবে, সে সম্পর্কে নিশ্চিত করে বলতে গেলে আরো গবেষণা প্রয়োজন।

চোখের যে অংশ দিয়ে ফ্লুইড বা তরল প্রবাহিত হয়, সেই রাস্তা বন্ধ হয়ে গেলে তা কোনো একটি স্থানে জমতে শুরু করে। এর ফলে চোখের অপটিক নার্ভে বাড়তি চাপ সৃষ্টি হয়। যাকে ‘ইন্ট্রাঅকুলার প্রেশার’ বলা হয়। চাপ বাড়তে থাকলে দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ ক্ষীণ হতে থাকে। যা পরবর্তীকালে অন্ধত্ব ডেকে আনে। গ্লকোমায় আক্রান্ত হলে একেবারে শুরুর দিকে রোগীর ‘সাইড ভিশন’ অর্থাৎ পাশের জিনিস দেখার ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। চোখের চারপাশে অতিরিক্ত ফ্লুইড জমলে এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। ক্ষতির শুরু কিন্তু সেখান থেকেই। সুতরাং কারও যদি ‘সাইড ভিশন’ ঝাপসা হতে শুরু করে, সে ক্ষেত্রে দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। কারণ, দেরি হলে জটিলতা বাড়তে পারে।

গ্লকোমা কি সারতে পারে?

গ্লকোমা এমন একটি অসুখ যে তা সম্পূর্ণ নিরাময় সম্ভব নয়। ধরা পড়ার পরে চিকিৎসা শুরু হলেও ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে দৃষ্টিশক্তি হারানোর আশঙ্কা থেকেই যায়। শিশু থেকে বৃদ্ধ, এই রোগ যেকোনো মানুষেরই হতে পারে। তবে বাড়তি কোনো শারীরিক কোনো ঝুঁকি থাকলে রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। যেমন পরিবারে কারো গ্লকোমা থাকলে, কারো ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের ইতিহাস থাকলে সতর্ক থাকতে হবে। যারা স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ খান, ইনহেলার নেন তাদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আবার চোখে গুরুতর চোট বা আঘাত লাগলে গ্লকোমা হানা দিতে পারে।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

Stay Connected
16,985FansLike
2,458FollowersFollow
61,453SubscribersSubscribe
সর্বশেষ খবর
আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here