মজিবুর রহমান বলেন, করোনা মহামারির পর কয়েকবার কাউন্সিল করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্যাতন, নিপীড়ন, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণসহ নানা কারণে কাউন্সিল করা সম্ভব হয়নি।
এ সময় এবি পার্টির অন্যতম উপদেষ্টা সোলায়মান চৌধুরী বলেন, স্বৈরাচার পতনের পর এখন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে উৎসবমুখর পরিবেশে একটি কাউন্সিলের মাধ্যমে পার্টির যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা হবে।
নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করে এবি পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব যোবায়ের আহমদ ভূঁইয়া বলেন, চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা ৭ ডিসেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই–বাছাই ১৩ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৮ ডিসেম্বর, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ১৯ ডিসেম্বর, ভোট গ্রহণ ২৪-২৫ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ও ফলাফল ২৮ ডিসেম্বর।
যোবায়ের আহমদ ভূঁইয়া আরও বলেন, সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা ২২ ডিসেম্বর, প্রত্যাহার ২৪ ডিসেম্বর, ভোট গ্রহণ ২৬ ডিসেম্বর এবং ফলাফল ২৮ ডিসেম্বর। ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা ৫-১০ ডিসেম্বর, যাচাই–বাছাই ১১-১২ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৩ ডিসেম্বর, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ১৪ ডিসেম্বর, ভোট গ্রহণ ১৯-২০ ডিসেম্বর, ফলাফল ঘোষণা ২১ ডিসেম্বর।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, এবি পার্টির অভ্যন্তরীণ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য আবদুল্লাহ আল মামুন, অন্যতম নির্বাচন কমিশনার ও সাবেক জেলা জজ আকতারুল আলম, দলের সিনিয়র সহকারী সদস্যসচিব এ বি এম খালিদ হাসান, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আলতাফ হোসাইন, গাজীপুরের সদস্যসচিব আমজাদ খান, মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার ফারুক, মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব সেলিম খান, দক্ষিণের যুগ্ম সদস্যসচিব আহমেদ বারকাজ, কেফায়েত হোসেন, যুব পার্টির প্রচার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ফেরদৌসী আক্তারসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।