প্রক্টর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯ নভেম্বর (মঙ্গলবার) দুর্ঘটনার সময় পথচারী মো. নাঈম এবং রিকশাটির যাত্রী আবু হায়াত ও নাহিদ সন্দেহভাজন চালক হিসেবে আরজুকে শনাক্ত করেন। তাঁদের মধ্যে নাঈম বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন লাইব্রেরি ভবনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনিক এন্টারপ্রাইজের কর্মচারী। এ ছাড়া আবু হায়াত ও নাহিদ নির্মাণাধীন সমাজবিজ্ঞান এক্সটেনশন ভবনের নির্মাণশ্রমিক। গত মঙ্গলবার দুর্ঘটনার পর রিকশাটি বিক্রির চেষ্টা করেন আরজু। ক্ষতিগ্রস্ত রিকশাটির সামনের দিকে গ্লাস ছিল না ও হেডলাইট ভেঙে গিয়েছিল। সেগুলো নতুন করে মেরামত করা হয়েছে। বসার আসনের রং বদলে নীল রঙের কভার লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া রিকশায় নতুন রঙের গন্ধ ও হুড লাগানোর আলামত পাওয়া গেছে।