• ঢাকা, বাংলাদেশ শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন
  • [কনভাটার]
শিরোনামঃ
নাটোরে রুম টু রিডের কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন সালমান হত্যার ঘটনায় ২০ জনের নামে মামলায় গেস্খফতার-১ নড়াইল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও প্রাইভেট হাসপাতাল অনার্স এসোসিয়েশনের পাল্টাপাল্টি সিদ্ধান্তে ভোগান্তিতে রুগীরা শৈলকুপায় বিষধর সাপের পানি খাওয়াতে গিয়ে সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু নড়াইলে মসজিদের ইমামকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ তিনজন আটক টিসিবির পণ্য মোড়ক বদলে বিক্রি করায় নড়াইলে দোকানিকে জরিমানা ভাটায় যাত্রা! জোয়ারের সময় বেঁধে রাখা! জোয়ার-ভাটার সাথে জীবনটা বাঁধা নড়াইলে বিচার প্রার্থীদের জন্য নবনির্মিত বিশ্রামাগার “ন্যায়কুঞ্জ” উদ্বোধন নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হুসাইন নামের শিশু নিহত

স্বামীর টাকা চেয়ে শাশুড়ির হেনস্তার শিকার গৃহবধূ

রিপোর্টার নাম: / ৬০ জন দেখেছে
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

০২১ সালে মাহমুদার স্বামী শাইনুদ্দিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ওই সময় ঘটনাস্থলে তার ৬ বছরের ছেলে উপস্থিত ছিল। শাইনুদ্দিন মারা যাওয়ার পর তার ব্যবসার সব অর্থ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরিত হয়।

অভিযোগে জানা গেছে, শাইনুদ্দিন মেজর (অব.) মোস্তফা কামাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে যেৌথ ব্যবসা করেন। মৃতু্যর পর তার ব্যবসার মূলধন ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ওই মেজরের কাছে সঞ্চিত ছিল। পরে মেজর মোস্তফা শাইনুদ্দিনের ছেলেমেয়ের কথা ভেবে ওই টাকা শাইনুদ্দিনের মা আকলিমার কাছে জমা রাখেন। পরে তিনি শাইনুদ্দিনের স্ত্রীর কাছে টাকার বিষয়টি পরিষ্কার করেন। সন্তানদের ভরণপোষণের জন্য মাহমুদা তার শাশুড়ির কাছে স্বামীর টাকা চাইলে তিনি নানা বাহানা শুরু করেন। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এর মীমাংসা করতে চাইলেও মাহমুদার শাশুড়ি তাতে সাড়া দেননি। একপর্যায়ে মাহমুদা ও তার সন্তানদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়।

মাহমুদা বলেন, ৪ বছর আগে আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়। তিনি দুটি নাবালক সন্তান রেখে গেছেন। আমার শ্বশুরও অনেক সম্পত্তি রেখে গেছেন। আমার সন্তানদের পড়াশোনার খরচসহ অন্যান্য খরচ চালাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হয়। শাশুড়িকে ব্যবহার করে আমার ভাসুর মাঈনুদ্দিন একাই সব সম্পত্তি ভোগদখল করছেন। বিষয়টি শাশুড়িকে জানালে তিনি পাত্তা দেন না। উলটো আমাকে হুমকি দেন। আমার স্বামীর ন্যায্য অধিকার ও এতিম বাচ্চাদের যাতে কেউ বঞ্চিত করতে না পারে এজন্য প্রশাসনের সাহায্য চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো নিউজ